Ghatshila is a
town in East Singhbhum district of Jharkhand. The city is
located on the bank of the River Subarnarekha (the word ‘Subarnarekha’ means
golden streak), and is situated in an undulating forested area. It has been a
popular place frequented mostly by people from West Bengal, who have been going
there for a change of place and climate. The noted Bengali writer Bibhuti
Bhusan Bandopadhyay of Pather Panchali fame was a
resident of the city. Raja Dhaval Deb's built three
temples dedicated to Goddess Rankini (an incarnation of Goddess Durga) one at
Rajdoha, another at Jamshedpur and the third at Rhoinibera village
near Ghatshila. On the northern fringe of Ghatshila town one can
climb the peak of Fuldungri to get a view of rolling hills and
green valley’s fading into the horizon. According to the legend if seperated
lovers pray here, they get their partners back. Visit Burudih Lake
next to a tribal village settlement of mud huts painted with vibrant motifs
just 17 km’s off Fuldungri.
Being Bengali I write down my personal experience in Bengali but
who don’t understand the language not to wary. All information’s about this
travelling location are noted in English at the end of my personal experience.
So, please read it, you got your every quarry about it. If any farther
information needed, go to my “contact us” page.
Burudi lake |
এবছর পুজোয় অর্থাৎ 3rd অক্টোবর বেড়িয়ে পড়লাম
ঘাটশিলার উদ্দেশ্যে . এ বচ্ছর পুজোর পুরো ছুটিটা হাওড়ায় না কাটিয়ে ঠিক করলাম দুদিন
পুজো আর তিনদিন বেড়িয়ে কাটাব . মে’ ছোট্ট বলে বেশি দূর জায়া যাবেনা , তাই কাছা কাছির
মধ্যে ঘাটশিলা টাই ঠিক করলাম . আগেথেকে টিকিট কাটার কিছু প্রয়োজন ছিল না , কারণ
এখন হাওড়া থেকে ঘাটশিলা লোকাল ট্রেন চলে . শনি বার বাদে প্রতিদিন হাওড়া স্টেশন থেকে 9:55 মিনিটে ছেড়ে ২ টো নাগাদ ঘাটশিলা
পৌঁছায় . নির্দিষ্ট দিনে অর্থাৎ নবমির দিন আমাদের যাত্রা শুরু হল .
অমর দুটি পরিবার হাওড়ায়
মিট করে যাত্রা শুরু হল . লোকাল ট্রেন উপঝে পরা ভির নিয়ে 10:20 নাগাদ যাত্রা শুরু
করল . সবাই মোটা মুটি ভাবে বসার জায়গা পেয়ে গেলাম . দলের মোট সদস্য ছ’জন দুটি
পুচকে নিয়ে . ট্রেনটা ফাঁকাই থাকে কিন্তু পুজোর জন্য ভিড়ে টাসা ছিল . যত লোক বসে
ছিল তারথেকে বেশি লোক দাঁড়িয়ে যাত্রা করছিল . ট্রেকিং এর জন্য যে RIBOK এর ব্যাগ
টা কিনেছি এই ভ্রমনে সেটার উদ্বোধন করলাম . গিদনি’তে একটা বড় দূর্গা পুজো হয় তাই
খরগপুর থেকে ট্রেন এর ভির চরমে উঠল . অবশেষে 2:20 নাগাদ ঘাটশিলা পৌঁছালাম . স্টেশন
থেকে অটো রিক্শ করে দায়ঘরা নামলাম . কিছুক্ষণ হন্যে হয়ে খোঁজার পর সেসমেস হোটেল
জায়গুরু’তে উঠলাম . হোটেল ভাড়া @450 চেকইন-চেকআউট 9:00AM টোটাল 22টা রুম আছে . আজকের দিন টা রেস্ট নিয়ে
পরের দিন দর্শিনীয় জায়গা গুলো ঘুরে দেখা হবে এটাই ঠিক হল . হোটেলএ খাবার বন্দোবস্ত
থাকলেও আমরা বাইরে গিয়ে ডিনার করব এটাই ঠিক হল .
Dharagiri falls |
জায়গাটা বেস জমজমাট ,
হোটেলের সামনেই দুর্গাপূজ হচ্ছে . পুজো পান্ডেলের পাস কাটিয়ে 2 মিনিট গেলেই রেল
ক্রসিং পড়বে . ওখানে আরো দুটি পুজো হচ্ছে একটা বারোআরি অন্যটা রামকৃষ্ণ মিসনের
পুজো . পুজোর জন্য আস্থাই কিছু দোকানপাট বসেছে , ছোটখাটো একটা মেলা বলা যায় .
সন্ধেটা পুজোর আমেজে ভালই কাটল . পুজোর ভোগ-মুগ ডালের কিছুরি আর ধোসা খেয়ে পেট
ভরালাম . রাত 10 টার মধ্যে হোটেলে ফিরে যেযার শুয়ে পড়লাম .
পরের দিন সকালে উঠে
দেখি সমৃদ্ধ অর্থাৎ একটা পুচকে অসুস্থ . আগের দিন মাঝ রাতে বমি করেছে এখন ভিশন জর
. তাড়া তারই ডাক্তার খুঁজতে বেড়িয়ে পড়লাম . মোট তিনটি মেডিকেল স্টোর আছে , জার
মধ্যে একটি হোমিওপাতি দুটি আলোপাতি . রেল গেটের এপারে দুটি ওপারে একটি , কিন্তু
পুজো জন্য সব কটিই বন্দ্ধ . লোকাল বাস ধরে গেলাম ভুবন্দার 10 মিনিটের দুরুত্ব ,
মেডিসিন পায়া গেল . অবশেষে মেডিসিনের সাহায্যে সুস্থ হল . 10 তার সময় অটো-রিক্স
করে বেরোলাম ঘুরতে .
প্রথমে গেলাম
ফুলদুন্গ্রী টিলা . 100 ফুট উঁচু গাছে ভরা একটা টিলা , বেস মনোরম জায়গা . টিমের
সকল সদস্য বেস এনজয় করলো . এর উপরেই বিভূতি ভুসনের স্মারক বেদী আছে . এখান থেকে
অটো ছুটল সোজা বুরুডি লকের দিকে . এবড়-খেবড় রাস্তা দিয়ে অটো ছুটে চলেছে . দৃশ
মনোরম লাল মাটির পাথুরে রাস্তা সামনে সারি সারি পাহাড় মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে . 40
মিনিটের মধ্যে আমরা লেকের ধারে পৌঁছে গেলাম . 270 ডিগ্রী পাহাড় বেষ্টিত একটি সচ্ছ
জলের লেক . এক কথায় দারুন জায়গা . এর মধ্যেই এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে , ঠান্ডা
বাতাস বইছে . সব মিলিয়ে ফাটা ফাটি অভিজ্ঞতা . এখানে অস্থায়ী খাবারের দোকানো আছে
টোস্ট , চা-কফি , তেলেভাজা এমন কি ভাত ও পায়া যায় . সামান্য টিফিন করে বেড়িয়ে
পড়লাম ধারাগিরি ফলসএর দিকে .
My daughter Debadrita & Dharagiri adibasi littel vilegers |
এই প্রথম অটো কতে পাহাড়
চড়ার অভিজ্ঞতা হল . পাহাড় বলতে যা বুঝি একদম তাই , এক টা থেকে অন্য টা হয়ে অটো
ধীরে ধীরে এগিয়ে চলেছে . ধারাগিরি গ্রামে প্রবেশ করলাম , চারিদিকে জঞ্জল চাষের জমি
. এটি একটি পাহাড় বেষ্টিত উপত্যাকা , চড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কিছু ঘর নিয়ে আদিবাসীদের
একটি গ্রাম . এখানে থাকার কোনো ব্যবস্তা নেই , থাকলে দারুন এডভেঞ্চার হত . অটো
থামল , এবার 10 মিনিটের হাঁটা পথ . গভীর জঙ্গলে ঘেরা ধারাগিরি ফলস খুবই মনরম জায়গা
. ঝর্নার জলরাশি তিরতির করে বয়ে চলেছে নদী খাদের উপের দিয়ে . 30 মিনিট সময় কাটাবার
পর এবার ফেরার পালা . আদিবাসী গ্রামের জনা দশেক কচিকাঁচা দের আমরা লাড্ডু উপহার
দিলাম . তাড়া খুবই খুশি হল , আমাদের মনটাও ভরে গেল . এবার অটো করে হোটেলের দিকে
যাত্রা শুরু .........
Bhubhutibhuson's house |
পরের দিনে সকালে টিফিন
করার পর পায়ে হেঁটে ভিভুতিভুসনের বাড়ি আর সুবর্ণরেখা নদী টা দেখা এলাম . গভীর নদী
খাদের মধ্যে পরে থাকা বিশাল বিশাল পাথর কে পাশকাটিয়ে সুবর্ণরেখা বয়ে চলেছে . নদীর
ওপর প্রান্তে মসাবনী পাহাড় গুচ্ছ গুলি মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে . মনরম পরিবেশ ছেড়ে
আবার হোটেলের দিকে হাঁটা দিলাম . দুপুর 2:20 লোকাল চরে এবার ফেরার পালা .
Important points about this travelling
location:
Train schedule for Howrah
Ghatshila
12871 ISPAT EXPRESS
HOWRAH 6:55 AM GHATSHILA 9:52 AM
12865 LALMATI EXPRESS
HOWRAH 8:30 AM GHATSHILA 11:37 AM
18615 HWH HATIA EXP
HOWRAH 10:10 AM GHATSHILA 1:29 PM
22891 HWH RNC INT EXP
HOWRAH 3:10 PM GHATSHILA 6:11 PM
Most hotels are located at Daighora reasonable price @450 to 800.
Auto fare for short trip @550 (Fuldungri hillok, Burudi lake & Dharagiri fall)
& @100 (Bibhutibhuson house & Subornorekha river)